PSC Clerk Mains,ICDS mains এর সাম্প্রতিক ঘটনার উপর 4 টে বাংলা প্রতিবেন |[pdf] Download
Hello বন্ধুরা,
www.jobguidee.com এ তোমাদের অনেক অনেক স্বাগত। তোমরা যারা PSC ক্লার্ক মেনস কিংবা ICDS সুপারভাইজার মেন পরিক্ষার জন্য খাটছো তাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি সদ্য ঘটে যাওয়া কিছু টপিকের উপর প্রতিবেদন।
www.jobguidee.com এ তোমাদের অনেক অনেক স্বাগত। তোমরা যারা PSC ক্লার্ক মেনস কিংবা ICDS সুপারভাইজার মেন পরিক্ষার জন্য খাটছো তাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি সদ্য ঘটে যাওয়া কিছু টপিকের উপর প্রতিবেদন।
প্রতিবেদন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্ট মেন্স এক্সামের জন্য তাই এখন থেকে ভালো করে সময় দিয়ে প্র্যাকটিস করা প্রয়োজন। আর যেহেতু Recent Topic এর উপর রিপোর্ট পরীক্ষায় আসতেই পারে তাই সেটা মাথায় রেখেই আজ কিছু বাংলা report তোমাদের দেওয়া হলো।
Topic গুলো হলো :
1. করোনা প্রকোপে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা
2. ডেঙ্গুর থাবায় আতঙ্কিত কলকাতাবাসী
3. ভোপালের আতঙ্ক ফিরল - ভাইজাগ - বিশাখাপত্তনমে
4. সব কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির জন্য এক পরীক্ষা
নিচে দেওয়া প্রতিবেদন গুলো দেখে নাও একবার। যদি মনে হয় নিচের লিঙ্ক থেকে pdf টি সংগ্রহ করে নাও 👇👇👇
1) করোনা প্রকোপে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা, ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ : করোনা পরিস্থিতি বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি কে এমন এক ধাক্কার সম্মুখীন করেছে যেটা সামলানো বিশ্বের অন্যান্য দেশ গুলোর মত ভারতের পক্ষেও এক প্রকার অসহনীয় এবং চিন্তার প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওয়াল্ড ইকোনমিক ফোরাম ,ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন সকলেই এই বিশ্বমন্দার কারণে যথেষ্ট উদাসীন ও এক প্রকার নির্বিকার । এদের সদ্য প্রকাশিত রিপোর্টে দেখানো হয়েছে বিশ্বের ২৩% মানুষ বিভিন্ন পরিষেবা ক্ষেত্র থেকে বঞ্চিত হবেন। কয়েক কোটি মানুষ করোনা পরবর্তী সময়ে কাজ হারাতে চলেছেন এবং ভারতের মত উন্নয়নশীল দেশ গুলিতে জিডিপি এবং জিএনডিপি তে ব্যাপক হ্রাস বা ঘাটতি দেখা যাবে। দ্রব্যমূল্য হবে আকাশছোঁয়া, অনাহার এবং অপুষ্টি বৃদ্ধি পাবে। ভারতের ক্ষেত্রে এই পরিস্থিতি অনেক বেশি করুন এবং চিন্তার কারণ হতে চলেছে বলেই দাবি বিশেষজ্ঞদের।
ভারতবর্ষ যেহেতু কৃষিনির্ভর দেশ তাই গ্রামীন অর্থনীতির ওপরই দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্ভরতার কথা বলেছেন। দেশীয় পণ্যের ব্যবহার বেশি করে করতে বলেছেন ,দেশীয় অর্থনীতি কে সক্রিয় করতে 'আত্মনির্ভর ভারত' অভিযানের ডাক দিয়েছেন। যাতে আমরা আমদানি কমিয়ে দেশীয় শিল্প গুলোকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন কৃষিক্ষেত্রে,শিল্প প্রক্রিয়াজাত ক্ষেত্রে, ব্যাংকিং ও অন্যান্য পরিষেবা ক্ষেত্রে ছোট বড় নানা আর্থিক প্যাকেজের ঘোষণা করেছেন। শেয়ার বাজার ও মিউচুয়াল ফান্ডের জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছেন চলতি অর্থবর্ষে। ইন্স্যুরেন্স ও মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে প্রথম ২ বছর ঋণছাড়ের কথা ঘোষণা করেছেন যাতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর সুবিধা হয় সেই সাথে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত রেশন দোকানগুলিতে খাদ্যশস্য,চাল ও দৈনন্দিন ব্যবহার্য সামগ্রী দেওয়ার কথা বলেছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে এতে বেসরকারীকরণের রাস্তাও ভারতবর্ষ সহ অন্যান্য দেশগুলিতে বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প ও স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে সেই সাথে MGNREGA প্রকল্পে দৈনিকভাতা ১৮৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০৩ টাকা করা হয়েছে ও তাদের কাজের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। এর পাশপাশি তাদের স্বাস্থ্যবিধির আওতায় আনা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই বিশ্বঅর্থনীতি মন্দা রুখতে ১০০ দিনের কাজ,নতুন নতুন কর্মসংস্থানের ওপর জোর দিয়েছে। জেলায় রেশনিং ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়েছে যাতে সবাই প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী পেতে পারে। করোনার জন্য PPE যাতে গ্রামের মহিলারা বা শহরের প্রান্তিক মেডিকেল ব্যবস্থার সাথে যুক্ত লোকেরা সরবরাহ করতে পারে তার ব্যবস্থা করেছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এর পাশাপাশি করোনা চিকিৎসা ও আমফান মোকাবিলার জন্য সরকারি উদ্যোগে ফান্ডে সামর্থ্যমত দেওয়ার জন্য নাগরিকদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। GST আদায়ের বিষয়টিও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। অন্য প্রকল্পগুলিতে ভাতা যাতে উপভোক্তারা পান সেদিকেও মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী নজর রেখেছেন।
2) ডেঙ্গুর থাবায় আতঙ্কিত কলকাতাবাসী
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা, ২৪ আগস্ট : সারা বিশ্বে যখন অতিমারী করোনা ভাইরাসের করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত তখন ডেঙ্গু সংক্রমণের কথা ভুলে গেলে চলবে না যা কলকাতার মানুষের কাছে নিয়মমাফিক ব্যাপার। এই ভরা বর্ষাতেই বেড়ে যায় ডেঙ্গুর প্রকোপ কারণ জমা জলেই ডেঙ্গুর মশারা ডিম পাড়ে। তাই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার প্রথম থেকে এ ব্যাপারে সচেতন ছিল এবং সমস্ত প্রশাসনিক দপ্তরগুলিকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ দিয়েছে মেনে চলার জন্য।
করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি আমাদের ডেঙ্গু সম্পর্কেও অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। তাই আমাদেরও উচিত সরকারের সাথে সহযোগিতা করা নিজেদের স্বার্থে যাতে প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও মোকাবিলা করা যায়। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে সকল মিউনিসিপ্যালিটি ও গ্রামপঞ্চায়েতগুলিকে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য উপযুক্ত নজরদারি করার উপর। সরকারী নির্দেশিকা অনুযায়ী, সাফাইকাজে নিযুক্ত থাকা শ্রমিকরা যেমন নিৰ্দিষ্ট সময় অন্তর স্থানীয় এলাকার জঞ্জাল,নর্দমা ইত্যাদি পরিস্কার করছে তেমনি স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের থেকে নমুনা তথ্য সংগ্রহ করছে এবং সচেতন করছে। তার পাশাপাশি এলাকায় ঘুরে ঘুরে করোনা প্রতিরোধের জন্য স্বাস্থ্যবিধি পালন এবং ডেঙ্গুর সংক্রমণের ব্যাপারে প্রতিনিয়ত সতর্ক করা হচ্ছে প্রচার অভিযানের মাধ্যমে। এছাড়া সরকারি হাসপাতালগুলিতে এবং সমস্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র গুলিতেও সুপারিশ করা হয়েছে বিনামূল্যে ডেঙ্গুর রক্ত পরীক্ষা এবং চিকিৎসাব্যবস্থা করার জন্য। স্বাস্থ্যকর্মীরাও সেই ব্যাপারে এলাকাবাসীকে অবগত করেছে।
রাজ্য সরকার আরও চেষ্টা করছে কলকাতার জলনিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত এবং রাস্তাঘাটের উন্নতি সাধনের জন্য কারণ বর্ষার জমা জলই ডেকে আনে ডেঙ্গুর মত ভয়াবহ রোগ। প্রতিবছর ডেঙ্গুতে কত শত মানুষ প্রাণ হারায় অকালে, গ্রামের থেকে শহরে এই সংখ্যাটা খুবই অবাক করার মত। গ্রামের থেকে শহরে দূষণ বেশি, পচা নর্দমার জল, বৃষ্টি হলে জল জমে যাওয়ার ফলে অচিরেই মশার লার্ভা জন্মানোর অনুকূল পরিস্থিতি পেয়ে যাচ্ছে। শহর বাসী কিংবা গ্রামবাসীদের বার বার বোঝানো হয় বাড়ির আনাচে কানাচে যেন কোনো ভাবে জল জমে না থাকে। তার জন্য কলকাতা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাই এই সমস্ত ব্যবস্থার নিরিখে বলা যায় যে রাজ্যসরকার কলকাতা তথা সমস্ত পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে করোনার এই সংকটময় পরিস্থিতিতে ডেঙ্গুল ছোবল থেকে রক্ষার অনেকটাই আশ্বাস দিতে পেরেছে।
3) ভোপালের আতঙ্ক ফিরল - ভাইজাগ - বিশাখাপত্তনমে
নিজস্ব সংবাদদাতা , ১০ ই মে, হাওড়া : ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার আতঙ্ক আবার ফিরল ভাইজ্যাগ, বিশাখাপত্তনমে। গত ৭ ই মে, 2020 রাত ২ টো থেকে ৩ টের মধ্যে একটি এলজি পলিমার কারখানার একটি প্লান্ট থেকে নির্গত হয় 'স্টাইরিন' নামক ক্ষতিকর গ্যাস। সরকারি সূত্র অনুযায়ী,অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম থেকে ১৪ কিমি দূরে গোপালপটনম এলাকায় কারখানাটি অবস্থিত। লকডাউনে জেরে বন্ধ কারখানায় মার্চ থেকে ভালোভাবে রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি। ফলে দুটি ৫ টনের ট্যাঙ্ক থেকে গ্যাস লিক করে। রাসায়নিক বিক্রিয়ার জেরে তাপ উৎপন্ন হওয়াতেই এই দুর্ঘটনা। তবে অন্য একটি সূত্রের খবর কারখানাটি আবার খোলার তোড়জোড় চলছিল। কিছু কর্মী রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছিলেন। তার মধ্যেই এই গ্যাস লিক করে এই দুর্ঘটনা। কারখানাটির মালিকানা রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্থা এলজি পলিমার্স এর হাতে।
ভোররাতে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন আশেপাশের মানুষ। তারই মধ্যে শুরু হল তীব্র শ্বাসকষ্ট। জ্বলছে চোখ - মুখ। আতঙ্কে শুরু হয়ে গেল ছোটাছুটি। অনেকে অসুস্থ হয়ে লুটিয়ে পড়ছেন রাস্তায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১১ জনের। তার মধ্যে আট বছরের এক শিশুও রয়েছে। অসুস্থ হয়ে পড়েছেন প্রায় হাজার। হাসপাতালে ভর্তি প্রায় ২৫০। ভেন্টিলেশনে রয়েছেন অন্তত ২০ জন। '৮৪ সালের স্মৃতি যেন আরো একবার মনে করিয়ে দিল এই ঘটনা।
এই পলিমার কারখানাটি তৈরি হয় ১৯৬১ সালে। তখন নাম ছিল হিন্দুস্তান পলিমার্স। ১৯৯৭ সালে কারখানা অধিগ্রহণ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্থাটি। কারখানা থেকে এই গ্যাস লিক ভোররাত থেকে ছড়িয়ে পড়ে প্রায় পাঁচ কিমি ব্যাসার্ধ জুড়ে। গ্রেটার বিশাখাপত্তনম পুর নিগমের পক্ষ থেকে মানুষকে নাকে মুখে ভিজে কাপড় জড়ানোর আবেদন করা হয়। উদ্ধার কার্যে নামেন দমদল ও পুলিশ। হাত লাগান স্থানীয় মানুষও। চলে আসেন বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর কর্মীরা। অনেকে ঘুমের মধ্যেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন। রাজ্য পুলিশের ডিজি জানিয়েছেন পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এখন, গ্যাস লিক আটকানো হয়েছে। কিং জর্জ হাসপাতালে ২৪৬ জনের চিকিৎসা চলছে। কারখানা লাগোয়া বেঙ্কটপুর গ্রাম থেকে ৮০০ জনেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। উদ্ধারকাজে নেমে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক পুলিশকর্মীও । রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী এম জি রেড্ডি জানিয়েছেন বৃহস্পতিবারই কারখানাটি খোলার কথা ছিল,তার মধ্যেই এমন দুর্ঘটনা ঘটলো, কারখানাটির শীর্ষ কর্তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। এলজি কেমিক্যালের তরফে বলা হয় 'অসুস্থদের দ্রুত চিকিৎসার জন্য আমরা সব রকমভাবে সাহায্য করবে। কি কারণে গ্যাস লিক করল এবং প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে আমরা তদন্ত চালাচ্ছি।'
4) সব কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির জন্য এক পরীক্ষা
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা, ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ : এবার থেকে সব কেন্দ্রীয় সরকারী চাকরির পরীক্ষাকে এক ছাতার তলায় আনা হল। ব্যাঙ্ক,রেল,স্টাফ সিলেকশন কমিশনের নেওয়া পরীক্ষাগুলি একটি মাত্র সরকারি সংস্থার অধীনে আনা হল যে হল ন্যাশনাল রিক্রুইটমেন্ট এজেন্সি বা NRA । বিভিন্ন দপ্তরের নিয়োগের জন্য এতদিন বিভিন্ন রিক্রুইটমেন্ট বোর্ড আলাদা আলাদা পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ করত। এবার থেকে এই NRA প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে অনলাইনে - কমন এলিজিবিলিটি টেস্টের মাধ্যমে । নিয়ইগকারী সংস্থাগুলির পক্ষে পরবর্তী ধাপের বাছাই করার পদ্ধতি অনেক স্বস্তিকর হবে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় বহুদিন ধরেই একটি মাত্র সংস্থার মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি উঠছিল বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রিয় সরকার সব চাকরীর পরীক্ষার জন্য একটিমাত্র পরীক্ষার প্রস্তাবে সায় দিল। উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদের সময়,অর্থ ও মানসিক চাপ কমানো। কেননা আগে পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংস্থায় চাকরির আবেদনের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে আবেদন করতে হত,এতে সময় ও অর্থ উভয়ের অপচয় হত। তবে যে সমস্ত পরীক্ষার মেইন বা দ্বিতীয় টায়ারের পরীক্ষা আছে শুধুমাত্র সেই সমস্ত পরীক্ষা ওই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নেবে। বস্তুত এই সংস্থা প্রাথমিক পর্বে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক প্রার্থী বাছাই করবে এবং আপাতত 20 টি সংস্থার পরীক্ষা NRA পরিচালনা করবে। পরবর্তীকালে আরও বেশ কিছু সরকারি সংস্থাকে এই NRA আওতায় আনার কথাও চিন্তা করা হয়েছে।
শুধু শহর নয়, জেলাতেও অনলাইন পরীক্ষার ব্যবস্থা করার কথা ভাবা হচ্ছে। কর্ম প্রার্থীরা পোর্টরালে নিজেদের সুবিধামত পরীক্ষাকেন্দ্র বাছার সুযোগ পাবে। ইংরেজির পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষাতেও CAT বা কমন এলিজিবিলিটি টেস্ট দেওয়া যাবে। নতুন ব্যবস্থায় গ্রাজুয়েট,উচ্চমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্তরের জন্য পৃথক পৃথক পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এর জন্য ১৫১৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে এবং আপাতত প্রাথমিক পর্বে ১১৭ টি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। আশা করা যায় CAT আসার পর সরকারি চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া আরো বেশি দ্রুত এবং স্বচ্ছ হবে।
File Details :
File Type : pdf
File location : Google Drive
No of Pages : 4
File Size : 336 kb
আরো পোস্ট দেখুন :

0 Comments
Please do not share any spam link in the comment box